রিজভী বলেন, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালনে বৃহস্পতিবার দলের যৌথসভায় কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
পরদিন শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) ভোরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারাদেশের দলীয় কার্যালয়গুলোতে কালো পতাকা উত্তোলন ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে। এছাড়া সকাল ৯টায় মিরপুরের শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতি স্তম্ভে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। অন্যদিকে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রোববার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) ভোরে দলীয় সকল কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সেই সঙ্গে ওইদিন সকাল সাড়ে ৭টায় সাভারে জাতীয় স্মৃতি সৌধে শ্রদ্ধা জানানো হবে এবং সেখান থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হবে। একই দিন দুপুর ২টায় মানিক মিয়া এভিনিউয়ে ‘সবার আগে বাংলাদেশের’ উদ্যোগে সার্বজনীন কনসার্ট হবে।
রুহুল কবির রিজভী জানান, সারাদেশে দল ও অঙ্গ সংগঠনগুলোর ইউনিটগুলো স্থানীয় সুবিধা অনুযায়ী বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবসের কর্মসূচি উদ্যাপন করবে। এছাড়া বিজয় দিবস উপলক্ষে পোস্টার প্রকাশ ছাড়াও নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আলোকসজ্জা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ছাড়াও দলের কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুল ইসলাম হাবিব, মীর সরাফত আলী সপু, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, মুনির হোসেন, তারিকুল ইসলাম তেনজিং, মহানগর বিএনপির আমিনুল হক, রফিকুল আলম মজনু, তানভীর আহমেদ রবিন, মুক্তিযোদ্ধা দলের ইশতিয়াক আজিজ উলফাতসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।